গত ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে দৈনিক ইনকিলাব এবং ২৮ জানুয়ারি দৈনিক নয়াদিগন্ত, দৈনিক দেশ রুপান্তর,ভোরের ডাক,অপরাধ বিচিত্রা এছাড়াও বিভিন্ন দৈনিক ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল যেমন দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি, ইনসাফ নিউজ, ঢাকা প্রেস,সাপ্তাহিক নবজাগরণ, দৈনিক সবুজ বাংলা, দৈনিক আজকের দেশ ডটকম,কুমিল্লা প্রতিদিন,আমাদের কলম, দৈনিক কালবেলা সংবাদ, চ্যানেল সেভেন টিবি সহ অনেক অনলাইন নিউজ পোর্টালে ফিজিওথেরাপি এবং অনৈতিক দেহ ব্যবসা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন ভুক্তভুগীরা ।
ভুক্তভুগীরা প্রকাশিত সংবাদ মাধ্যম গুলোর অফিসে সশরিরে দেখা করে এবং লিখিত ভাবে অভিযোগ দিয়েও কিছু কিছু অনলাইন সংবাদ মাধ্যম মিথ্যা সংবাদ জেনেও টাকার লোভে নিয়মিত ভুয়া সংবাদ প্রচার করে যাচ্ছে।ভিকটিমরা এসব অসাধু সংবাদ মাধ্যম গুলোর বিরুদ্ধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেবার জন্য সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনিকে অবহিত করেছেন।
এক প্রতিবাদ লিপিতে তারা বলেছেন, আমাদের জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্য়া , বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমরা এই সংবাদ গুলোর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, প্রতারক ফরিদুল আলম বিগত এক বছর যাবৎ ভিকটিম কে সামাজিক এবং মানষিক ভাবে হয়রানি করে আসছে।
এছাড়াও চিটার ফরিদুল আলম ভিকটিমের স্বাক্ষর জাল করে চট্টগ্রাম কর অফিসের দুটি চিঠি পাঠায় যা ফরিদুল আলমের সৃজন করা প্রমানিত হয়।বাটপার ফরিদুল আলম ভিকটিমের কল লিষ্ট অন্যায় ভাবে তুলে বিভিন্ন মানুষকে ফোন দিয়ে হুমকি দেয় এবং হয়রানি করে । পরে বাটপার ফরিদুল আলম সরকারি দপ্তরে টাকা দিয়ে অনেক ভুক্তভুগীর কল লিষ্ট এবং ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করে তারপর ভুক্তভুগীদের পরিচিত বেশ কিছু মানুষ কে ফোন দিয়ে সামাজিক ভাবে হয়রানি করে এবং অনেক গুলো মিথ্যা মামলা দেয়।প্রতারক ফরিদুল আলম বিগত এক বছর যাবৎ ভিকটিমকে ফোনে এবং হাজার হাজার মেসেজ দিয়ে হুমকি ধামকি এবং মিথ্যা মামলার ভয় দেখায়।
তাছাড়া প্রকাশিত নিউজের মধ্যে ভুক্তভুগীদের ছবি প্রকাশ করে যে শিরোনাম দেয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন খবর । প্রতারক ফরিদুল আলম অসাদু সাংবাদিক কে টাকা দিয়ে এমন ভুয়া খবর তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে কুৎসা ছড়াচ্ছে। এতে ভিকটিমদের সামাজিক, মানষিক ও অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতি হয়েছে। দায়িত্বশীল সংবাদ মাধ্যম হিসেবে অনলাইন ও পত্রিকা গুলোর বিষয়টি আরও গভীরভাবে অনুসন্ধান করে সংবাদটি প্রচার করা উচিত ছিলো ।
প্রকাশিত সংবাদে বিভিন্ন মানুষের নামে উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকৃত সত্য হচ্ছে বিভিন্ন মানুষের থেকে প্রতারনার মাধ্যমে ফরিদুল আলম ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সেই টাকা ফেরত চাইলে ভিকটিমদের নামেও দেয়া হয়েছে অনেক মিথ্যা মামলা। বাটপার ফরিদুল আলম প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এসব কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। ভিকটিমদের সামাজিক সুনাম ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে তারা সশরীরে উপস্থিত হয়ে সাক্ষ্য দিতে রাজি আছেন। তারা বলেন, তারা সুপরিচিত ও স্বনামধন্য মানুষ হিসেবে অসত্য মিথ্যা ঘটনা সমর্থন করতে পারেন না বিধায় উল্লেখিত সংবাদ গুলোর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।